Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

অধিদপ্তরের অগ্রযাত্রা ও কার্যাবলী

অগ্রযাত্রার ইতিহাস

  • ১৯৬২⇒   পরিদপ্তর হিসেবে প্রতিষ্ঠালাভ এবং ঢাকায় মাত্র ১টি পাসপোর্ট অফিস থেকে সমগ্র বাংলাদেশের পাসপোর্ট প্রার্থীদের পাসপোর্ট প্রদান কার্যক্রম শুরু।
  • ১৯৭৩⇒   পরিদপ্তর থেকে পূর্ণাঙ্গ অধিদপ্তর হিসেবে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের যাত্রা শুরু। ঢাকাসহ চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী ও খুলনায় মোট ৫টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস নিয়ে অধিদপ্তরের কার্যক্রম শুরু।
  • ১৯৮১⇒   রংপুর, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা ও বরিশাল -এ অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণাধীন আরও ৪টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস সৃজন।
  • ১৯৯৮⇒   নোয়াখালী, ফরিদপুর ও যশোরে জনবলসহ আরও নতুন ৩টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস সৃজন। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকায় অন এরাইভাল ভিসা প্রদানের জন্য একটি ভিসা সেল সৃজন।
  • ২০০১⇒    আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস হবিগঞ্জ, গোপালগঞ্জ ও সিরাজগঞ্জ সৃজন।
  • ২০১০⇒    মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) ও মেশিন রিডেবল ভিসা (এমআরভি) প্রবর্তন। প্রধান কার্যালয়ে পার্সোনালাইজেশন সেন্টার, ডাটা সেন্টার ও যশোরে ডিজাস্টার রিকভারী সেন্টার সৃজন। প্রথম ধাপে ৩৪টি বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস/ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ও ৭টি ভিসা সেল ও ৩৩টি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে এমআরপি ও এমআরভি কার্যক্রম বাস্তবায়ন।
  • ২০১১ হতে ২০১৫⇒    সারা দেশে অবশিষ্ট ৩৩টি জেলায় সফলভাবে এমআরপি কার্যক্রম চালু। ৬৫টি বাংলাদেশ দূতাবাসে এমআরপি ও এমআরভি কাযক্রমবাস্তবায়ন। বর্তমানে দেশের সকল জেলার   নাগরিকগণ নিজ নিজ জেলায় স্থাপিত পাসপোর্ট অফিস থেকে এমআরপি গ্রহণ করতে পারছেন।
  • ২০১৬⇒   ঢাকায় নতুন আরো ৪টি পাসপোর্ট অফিস সৃজন। তন্মধ্যে ০১ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে অধিদপ্তরের ৬৮তম অফিস হিসেবে পাসপোর্ট অফিস, ঢাকা সেনানিবাস এবং ৬ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে ৬৯তম অফিস হিসেবে পাসপোর্ট অফিস, বাংলাদেশ সচিবালয় উদ্বোধন।

অধিদপ্তরের অর্জিত সাফল্যসমূহ

  • দেশের অভ্যন্তরে ৭টি বিভাগ এবং ৬৪টি জেলার মোট ৭১টি অফিস থেকে এমআরপি প্রদান এবং ৭টি বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস থেকে এমআরভি প্রদান।
  • বিদেশে ৬৫টি দূতাবাসে পাসপোর্ট ও ভিসা উইং স্থাপন এবং তন্মধ্যে ১৫টি দূতাবাসে পাসপোর্ট ও ভিসা উইং এ অধিদপ্তরের জনবল পদায়ন করে এমআরপি ও এমআরভি প্রদান।
  • ডাটা সেন্টার, ডিজাস্টার রিকভারী সেন্টার (ডিআরসি) ও পাসপোর্ট পার্সোনালাইজেশন সেন্টারের সার্বিক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হয়েছে এবং সমস্ত পাসপোর্টের তথ্য ডিআরসিতে সংরক্ষিত আছে।
  • পাসপোর্ট আবেদনকারীদের জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত তথ্য অন-লাইনে ভেরিফিকেশনের জন্য অন-লাইন কানেক্টিভিটি স্থাপন।
  • এমআরপি আবেদনকারীদের জরুরি সার্ভিসের মাধ্যমে পাসপোর্ট বিতরণ সম্পর্কিত তথ্য প্রদান।
  • ৭০টি এসবি/ডিএসবি অফিসে অন-লাইনে পুলিশ ভেরিফিকেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য অন-লাইন কানেক্টিভিটি স্থাপন।
  • অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় ডাটা সেন্টারের সাথে দেশের সকল ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট (আইসিপি) এর কানেক্টিভিটি স্থাপন।
  • আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত এ প্রবাসী বাংলাদেশীদের এমআরপি প্রদান।
  • ব্যাংক এশিয়া, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক ও ওয়ান ব্যাংকের মাধ্যমে অন-লাইনে এমআরপি ফি গ্রহণ।
  • প্রতিটি আঞ্চলিক অফিসের পক্ষে ফেসবুক পেজ চালু এবং সোশ্যাল মিডিয়া আড্ডা আয়োজন।
  • অন-লাইনে ফরম্‌ পূরণের সুবিধা থাকায় নাগরিকগণ সহজেই নিজের তথ্য পাসপোর্টের আবেদনে অন্তর্ভূক্তির সুযোগ পাচ্ছেন।
  • ২০১৬ সাল থেকে প্রতিবছর সফলভাবে পাসপোর্ট সেবা সপ্তাহ উদ্‌যাপন, যার মাধ্যমে পাসপোর্ট সেবা আরো উৎকর্ষ লাভ করেছে।
  • সমগ্র বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট প্রবর্তন করা হয়েছে।
  • সর্বাধুনিক তথ্য প্রযুক্তি সুবিধা সম্বলিত পার্সোনালাইজেশন কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে।

বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াধীন

  • ১০টি দূতাবাসে অধিদপ্তরের জনবল পদায়ন এর প্রস্তাব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিবেচনাধীন।
  • নাগরিকের সুবিধা বিবেচনায় এমআরপি পাসপোর্টের মেয়াদ ৫ বছর থেকে বৃদ্ধি করে ১০ বছরে উন্নীতকরণের সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
  • বিদ্যমান জনবল ১১৮৪ থেকে ৪(চার) হাজারে উন্নীত করার প্রস্তাব বিবেচনাধীন রয়েছে।
  • ১৬টি জেলায় আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের নিজস্ব ভবন নির্মান প্রক্রিয়াধীন।
  • ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের নিজস্ব ভবন নির্মাণের প্রস্তাব প্রক্রিয়াধীন।